সেই স্কুল থেকে পরিচয় সারা আলী খান ও অনন্যা পাণ্ডের। এখনো তাদের বন্ধুত্ব বেশ জমজমাট। সম্প্রতি এক সাক্ষাৎকারে স্কুল জীবনের গল্প বললেন অনন্যা। জানালেন, বন্ধুত্ব থাকলেও সারাকে যমের মতো ভয় পেতেন তিনি। সারার নাম শুনলেই স্তব্ধ হয়ে থাকতেন তিনি।
অনন্যার চেয়ে বয়সে তিন বছরের বড় সারা। ছোট থেকেই বেশ ডাকাবুকো স্বভাবের ছিলেন অভিনেত্রী। মুখের ওপর কথা বলতেন।
অনন্যা বলেন, সারা খুবই ঠোঁটকাটা স্বভাবের ছিল। এখনো তাই রয়েছে। তবে, স্কুলে আরও সাংঘাতিক ছিল। মুখে যা আসত, তাই বলে দিত। আমি ভয় ভয় থাকতাম। ভাবতাম, এই বুঝি আমার সম্পর্কে কিছু বলল।
ঠিক এই কারণে সারাকে কিছুটা এড়িয়েই চলতেন অনন্যা। অভিনেত্রীর কথায়, আমি যদি দেখতাম, সারা কোনো একটা সিঁড়ি থেকে নেমে আসছে, ওই পথ দিয়ে আমি যেতাম না।
প্রথম দিকে অনন্যার নাম জানতেন না সারা। তাকে ‘এই’ বলে ডাকতেন সইফ আলী খানের কন্যা।
অনন্যা বলেন, আমার মনে আছে, একসঙ্গে স্কুলে একটা নাটক করেছিলাম। ও মুখ্য চরিত্রে অভিনয় করছিল। আমি বোধহয় ওর মাথায় ছাতা ধরেছিলাম। পেছনে ছিলাম সারার।
সেই সময় সারা নাকি অনন্যাকে ‘এই এই’ বলে ডাকতেন এবং খুব রূঢ় ব্যবহার করতেন। যদিও এখন নাকি অনন্যার কাছে সেই কথা স্বীকার করেন না সারা। তার দাবি, অনন্যার সঙ্গে তিনি নাকি খুব ভালো ব্যবহার করতেন।
স্কুল জীবনের অনেক পরে সারার সঙ্গে ভালো বন্ধুত্ব গড়ে ওঠে অনন্যার। করণ জোহরের ‘কফি উইথ কর্ণ’-তে একসঙ্গে উপস্থিতও হয়েছিলেন দু’জনে। বলিউডে পা রাখার পরে অনন্যার সঙ্গে সারা বন্ধুত্বের ভিত শক্ত করেন। একসঙ্গে বিভিন্ন জায়গায় বেড়াতেও গেছেন তারা।
সম্পাদক ও প্রকাশক: মোঃ রফিকুল ইসলাম লাভলু। উপদেষ্টা : প্রবাসী সুমন চন্দ্র। নির্বাহী সম্পাদক মোঃ তাজরুল ইসলাম, বার্তা সম্পাদক মোঃ জাহিদ হাসান মানছুর। ঢাকা অফিস : আরামবাগ, মতিঝিল, ঢাকা-১০০০।
যোগাযোগের ঠিকানা:-পীরগাছা, রংপুর। বার্তা কার্যালয়ঃ পাইকগাছা, খুলনা। মোবাইল: ০১৭১৭-৪৬৫০১০ ( সম্পাদক), ০১৭২৮-১০৩৫০৭ (নির্বাহী সম্পাদক