ঢাকাMonday , 10 March 2025
  1. অন্যান্য
  2. অর্থনীতি
  3. আইন বিচার
  4. আন্তর্জাতিক
  5. ক্যাম্পাস
  6. খেলাধুলা
  7. গণমাধ্যম
  8. জনপ্রিয় সংবাদ
  9. জাতীয়
  10. ফটো গ্যালারি
  11. বিনোদন
  12. ভিডিও গ্যালারি
  13. রাজধানী
  14. রাজনীতি
  15. সারাদেশ
আজকের সর্বশেষ সবখবর

পঞ্চগড়ের প্রথমে চুরি করতে গিয়ে গ্রামবাসীর হাতে ধরা পড়ে কিশোরীকে ধর্ষণের পর হত্যার সঙ্গে জড়িত থাকার প্রমাণ 

admin
March 10, 2025 1:17 pm
Link Copied!

মোঃ মিজানুর রহমান মিন্টু, পঞ্চগড় জেলা প্রতিনিধি:-শনিবার (৯ মার্চ) ভোররাতে উপজেলার রাধানগর হাজী সাহার আলী উচ্চ বিদ্যালয় সংলগ্ন এলাকায় মৃত ধজিব উদ্দীনের ছেলে তাহিরুল ইসলামের ইজিবাইক চুরি করে পালানোর সময় গ্রামবাসী চোরকে আটক করে। এ সময় দুইজন পালিয়ে গেলেও ধরা পড়ে রিফাত বিন সাজ্জাদ (২৩)। সে বোদা উপজেলার মাঝগ্রাম এলাকার মো. আকতার হোসেনের ছেলে। পরে তার স্বীকারোক্তিতে জানা যায়, পালিয়ে যাওয়া দুইজন হলো রাণীগঞ্জ এলাকার মো. ফরিদুল ইসলাম ও ঠাকুরগাঁওয়ের নামাজপাড়া এলাকার জাহাঙ্গীর আলম।

গ্রামবাসীর গণধোলাইয়ের পর সাজ্জাতকে পুলিশের কাছে হস্তান্তর করা হয়। তখনই চাঞ্চল্যকর তথ্য বেরিয়ে আসে। সে গত ১৩ জানুয়ারি রাধানগর কিসমত রেলস্টেশন এলাকায় এক নারীকে (২৭) ধর্ষণের পর হত্যা করেছিল বলে স্বীকার করে। পুলিশ তার মোবাইলে হত্যাকাণ্ডের ছবি উদ্ধার করেছে।

আটোয়ারী থানার এই চাঞ্চল্যকর ও ক্লুলেস নারী ধর্ষণ মামলার অগ্রগতি বিষয়ে পুলিশ সুপার মোহাম্মদ মিজানুর রহমান মুন্সী সোমবার দুপুরে তাঁর সম্মেলন কক্ষে এক সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করে। সংবাদ সম্মেলনে তিনি জানান, গত ১৩ জানুয়ারি রাতে আটোয়ারী থানার কিসমত রেলগেটর পশ্চিম পার্শ্বে শাপলা কিন্ডারগার্টেনের দরজা বিহীন একটি কক্ষে ও পরে কিসমত রেলগেটের উত্তর পূর্ব দিকে হাবিবুর রহমান ঘরের পেছনে আলমের সুপারি বাগানে নিয়ে গিয়ে একাধিকবার ধর্ষণ করে এবং ধর্ষণ শেষে ইট দিয়ে মাথায় আঘাত করে এবং ছুরি দিয়ে শরীর বিভৎসভাবে ক্ষত বিক্ষত করে রুহিয়া-কিসমত রেললাইনের উপর শুইয়ে রেখে পালিয়ে যায়। আসামি আদালতে ১৬৪ ধারায় ঘটনায় জড়িত থাকার কথা স্বীকার করে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি প্রদান করে। আদালত তাঁকে জেল হাজতে প্রেরণ করে। এখনো ওই নারীর পরিচয় মেলেনি। তবে ঠাকুরগাঁও জেলার মুসল্লী থানার এক নারী নিখোঁজ মামলা সূত্রে স্বজনরা ক্ষতবিক্ষত লাশ নিয়ে গিয়ে দাফন করে। ভিকটিমের কাছে একটি অ্যান্ড্রয়েড ফোন উদ্ধার করা হয়েছে। ফোনে হত্যার ঘটনা ভিডিও করে রাখে। যারা লাশ দাফন করেছে। তাদের এই ভিডিওটি দেখানো হলে তারা ওই নারী তাদের স্বজন নয় বলে দাবি করেছেন। এ ঘটনায় আটোয়ারী থানায় পৃথক দুটি মামলা হয়েছে।

উক্ত ব্রিফিং এ উপস্থিত ছিলেন, পুলিশ সুপার পদে পদোন্নতিপ্রাপ্ত অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (প্রশাসন ও অর্থ) জনাব এস. এম. শফিকুল ইসলাম, অফিসার ইনচার্জ, আটোয়ারী থানা সহ জেলা পুলিশের উর্দ্ধতন কর্মকর্তাবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।

এই সাইটে নিজম্ব নিউজ তৈরির পাশাপাশি বিভিন্ন নিউজ সাইট থেকে খবর সংগ্রহ করে সংশ্লিষ্ট সূত্রসহ প্রকাশ করে থাকি। তাই কোন খবর নিয়ে আপত্তি বা অভিযোগ থাকলে সংশ্লিষ্ট নিউজ সাইটের কর্তৃপক্ষের সাথে যোগাযোগ করার অনুরোধ রইলো।বিনা অনুমতিতে এই সাইটের সংবাদ, আলোকচিত্র অডিও ও ভিডিও ব্যবহার করা বেআইনি।