আবুল কালাম আজাদ, ময়মনসিংহ প্রতিনিধি:
শনিবার (১৫ মার্চ ২০২৫) রাতে গনমাধ্যমকে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন থানার পরিদর্শক (তদন্ত) ও দায়িত্বপ্রাপ্ত ওসি মোঃ মোজাহিদুল ইসলাম।
তিনি বলেন, বিষয়টি ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের নজরে এসেছে। তাই ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের নির্দেশে কয়েকজনের টাকা পরিশোধ করছেন ওই পুলিশ কর্মকর্তা। বাকিদের টাকাও দ্রুতই পরিশোধ করবেন।
নান্দাইল পৌর বাজারের ইসহাক মার্কেটের পোশাক বিক্রেতা মোফাজ্জল হোসেন খান রেনু বলেন, টাকা পেয়েছি। ওসি ফরিদ ফোন করে একটি জায়গায় ডেকে নিয়ে আমার এক লাখ চার হাজার ২৫০ টাকা পরিশোধ করেছেন।
সুবর্ণ ইলেকট্রনিক্সের মালিক ফরহাদ বলেন, আমি ওসির কাছে ১১ হাজার টাকা পেতাম। টাকা পেয়েছি।
শনিবার (১৫ মার্চ) রাতে নান্দাইল মডেল থানার সাবেক ওসি ফরিদ আহমেদ বলেন, ভেবেছিলাম পরে এক সময় এসে পাওনাদারদের টাকা পরিশোধ করে যাব। কিন্তু এখন সবার পাওনা পরিশোধ করেছি।
এর আগে বৃহস্পতিবার (১৩ মার্চ) ময়মনসিংহ পুলিশ লাইনসে সংযুক্ত করার চিঠি পেয়ে পরদিন শুক্রবার ভোরে নান্দাইল থানা ত্যাগ করেন ওসি ফরিদ আহমেদ। কর্মস্থল ত্যাগের খবর দেরিতে পেয়ে কমপক্ষে ৩০ জন পাওনাদার থানায় এসে ওসিকে না পেয়ে ক্ষোভ প্রকাশ করেন। এ নিয়ে গণমাধ্যমে সংবাদ প্রকাশিত হলে সমালোচনার সৃষ্টি হয়।
জানা যায়, নান্দাইল থানায় ওসি হিসেবে গত বছরের ২৬ সেপ্টেম্বর যোগ দিয়েছিলেন ফরিদ আহমেদ।
এই সাইটে নিজম্ব নিউজ তৈরির পাশাপাশি বিভিন্ন নিউজ সাইট থেকে খবর সংগ্রহ করে সংশ্লিষ্ট সূত্রসহ প্রকাশ করে থাকি। তাই কোন খবর নিয়ে আপত্তি বা অভিযোগ থাকলে সংশ্লিষ্ট নিউজ সাইটের কর্তৃপক্ষের সাথে যোগাযোগ করার অনুরোধ রইলো।বিনা অনুমতিতে এই সাইটের সংবাদ, আলোকচিত্র অডিও ও ভিডিও ব্যবহার করা বেআইনি।